এ উদ্যোগকে স্বাগত জানিয়ে কৃষিমন্ত্রী ড. মো. আব্দুর রাজ্জাক বলেছেন, পরিবর্তিত বিশ্ব পরিস্থিতির সাথে খাপ খাইয়ে নিতে বাংলাদেশের মতো কৃষিপ্রধান দেশগুলোকে এখন থেকে নতুন করে গবেষণা নিয়ে ভাবতে হবে। আর গবেষণা নিয়ে এই নতুন চিন্তাধারায় আমাদের কয়েক ধাপ এগিয়ে নিতে সহায়তা করতে পারে ‘ওয়ান সিজিআইএআর’ এর মতো বৈশ্বিক উদ্যোগ।
বৃহস্পতিবার বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউট (ব্রি) এবং আন্তর্জাতিক ধান গবেষণা ইনস্টিটিউট (ইরি) আয়োজিত ‘ওয়ান সিজিআইএআর’ বিষয়ে অনলাইন ব্রিফিং সেশনে এসব কথা বলেন।
ওয়ান সিজিআইএআর-এর ‘২০৩০ সালের মধ্যে ক্ষুধামুক্ত বিশ্বগড়ার’অঙ্গীকারকে স্বাগত জানিয়ে কৃষিমন্ত্রী আরও বলেন, বাংলাদেশ সরকার আগামীতে এই উদ্যোগকে সর্বোতভাবে সমর্থন দিয়ে যাবে। বাংলাদেশের কৃষি তথা অর্থনৈতিক উন্নয়নে ইরিসহ অন্যান্য গবেষণা প্রতিষ্ঠানগুলো আরও জোরালো কার্যক্রম নিয়ে এগিয়ে আসবে বলেও আশা প্রকাশ করেন তিনি।
প্রসঙ্গত, কনসাল্টেটিভ গ্রুপ ফর ইন্টারন্যাশনাল এগ্রিকালচার রিসার্চ এর সংক্ষিপ্ত রূপ হলো সিজিআইএআর। কৃষি নিয়ে গবেষণা করে এমন ১৫টি বৈশ্বিক প্রতিষ্ঠানের সম্মিলিত একটি অনানুষ্ঠানিক প্ল্যাটফরম ছিল সিজিআইএআর। সম্প্রতি এই ১৫টি গবেষণা প্রতিষ্ঠান এক হয়ে এই প্ল্যাটফরমটিকে একটি আনুষ্ঠানিক রূপ দেয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। সেই আনুষ্ঠানিক রূপের নামই ‘ওয়ান সিজিআইএআর’।